পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ুয়া নাবালিকা শালিকে নিয়ে পা’লিয়েছে দুলাভাই। এতে ৭ মাসের ছেলে শিশুকে নিয়ে বি’পাকে পড়েছেন বড় বোন।
এ ঘটনায় শশুর বাদী হয়ে জামাইয়ের বিরুদ্ধে লাকসাম থানায় একটি অ’ভিযোগ দা’য়ের করেছেন।ঘটনাটি ঘ’টেছে, লাকসাম পৌরসভার কাদ্রা গ্রামে।
অ’ভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, অষ্টম শ্রেণীতে পড়ুয়া বড় বোন পিংকি আক্তারকে গত দুই বছর আগে বিয়ে করেন একই গ্রামের আবুল কাশেম মোল্লার ছেলে তোফাজ্জল হোসেন মন্টু (২৩)।
তাদের সংসারে সাত মাস বয়সী একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। ইত্যবসরে শালিকা নুশরাত জাহানকে (১২) প্রেমের ফাঁ’দে ফেলে মন্টু। গত ৩রা ডিসেম্বর সন্ধ্যায় পার্শ্ববর্তী এলাইচ গ্রামের নানার বাড়িতে থাকাবস্থায় মন্টু নুুুশরাতকে ফুশলিয়ে নিয়ে অজানার উদ্দেশ্যে পাড়ি দেয়।
এদিকে, মেয়েকে না পেয়ে খোরশেদ আলম বা’দী হয়ে জামাই মন্টুকে আ’সামি করে লাকসাম থানায় একটি অ’ভিযোগ দা’য়ের করেন। অপর সূত্রে জানা যায়, শালিকা নুসরাত জাহান কে বিয়ে করেছে তোফাজ্জল হোসেন মন্টু।
একসাথে দুই বোনকে বিয়ের ঘটনায় এলাকায় ছিঃ ছিঃ রব পড়ে। এলাকার কতিপয় লোক শরিয়ত বি’রোধী এ ঘটনাটি ধা’মাচা’পা দেয়ার চে’ষ্টা করছেন।
এ ঘটনায় তোফাজ্জল হোসেন মন্টুর মাতা সেতারা বেগম জানান, মেয়েটা খুব সেয়ানা। সে আমার ছেলেকে বশে নিয়ে বিয়ে করেছে।
মন্টুর পিতা আবুল কাশেম মোল্লা বলেন, এটা কোন ঘটনাই না। এ বিষয়টা গ্রামের সর্দার-মাতবররা মী’মাংসা করবেন। মা’মলার বা’দী খোরশেদ আলম জানান, আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু বি’চার চাই।
এদিকে, নুসরাতের বড় বোন পিংকি আক্তার বলেন, ৭ মাসের শি’শু সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি চিন্তিত। আমি আমার স্বামীকে চাই। এ বিষয়ে মা’মলার ত’দন্ত কর্মকর্তা লাকসাম থানার এসআই মনোজ কান্তি কুরি জানান, মেয়েটিকে উ’দ্ধারের চে’ষ্টা চলছে। লাকসাম থানার ওসি মোঃ নিজাম উদ্দিন জানান, অ’ভিযোগ ত’দন্ত করে আ’ইনি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।